খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্যে দিশাহারা ভোক্তা


hadayet প্রকাশের সময় : জুলাই ১০, ২০২৪, ৪:৫২ পূর্বাহ্ন / ৪৩
খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্যে দিশাহারা ভোক্তা

কয়েক বছর ধরেই খাদ্যপণ্যের দাম লাগামছাড়া। এক অর্থবছরেই পেঁয়াজ, চাল, রসুন, আলু ও এলাচ—এই পাঁচ পণ্যের দাম সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সে তুলনায় সাধারণ মানুষের আয় বাড়েনি। খাদ্যপণ্যের এই উচ্চমূল্যে দিশাহারা সাধারণ ভোক্তা।

খাদ্য মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে সরকার এর মধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। দাম বেঁধে দিয়ে এবং শুল্ক কমিয়ে বাজারদর নিয়ন্ত্রণে সরকারের চেষ্টা যে কাজে আসেনি, তা খাদ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিই বলে দেয়। গত অর্থবছরের মতো নতুন অর্থবছরের বাজেটেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে সরকার।

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৫ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত জুনে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৪২ শতাংশ। অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, বর্তমানে প্রকৃত মূল্যস্ফীতি বিবিএসের তথ্যের চেয়ে বেশি।গত ৯ মে বিআইডিএসের সম্মেলনকক্ষে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৫ শতাংশ হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন। তিনি বলেন, ‘বাড়তি এই মূল্যস্ফীতির কারণে নিম্ন আয়ের মানুষ অসুবিধায় রয়েছে।